আজও ফিরে ফিরে তাকাই সেই পথে, যে পথে হাঁটতাম তুমি আমি এক সাথে।
চিরচেনা সেই পথ আজও আগের মতই আছে,
শুধু তোমার পদচিহ্ন গুলো হারিয়ে গেছে।
আজও একা একা হেঁটে চলি সেই পথে আনমনে,
আর স্মৃতি গুলো বুকের বাঁপাশ খোচা মারে ক্ষণে ক্ষণে।
সেই পথের বাতাসে খুঁজতে থাকি তোমার শরীরের সেই মিষ্টি গন্ধ,
চোখটা বন্ধ করে অনুভূতির দরজা খুলি লোকে হয়তো ভাবে আমি অন্ধ।
পথের ধারের সেই বকুল গাছটা থেকে আজও ঝরে ফুল,
আজ তাহা কুড়াইনা আমি গাঁথিনা মালা বানাযইনা কানের দুল।
পথের ধারের সেই শিমুলগাছ টার শরীর চিরে
দুজনের নাম লিখেছিলে একসাথে,
আজও দেখি স্পষ্ট সেই লিখা মন চাইনা আজও তাহা নিজহাতে মুছে দিতে। পথের ধারের সেই চায়ের দোকানটায় আজও চা বানায় একই রকম মাপে,
কিন্তু আজ আর বসিনা সেখানে চাওয়া হয়না দুজনের চা এক কাপে।
হয়তো রয়ে যাবে সেই চেনা পথ চেনা গাছ
রয়ে যাবে দুটি নাম শিমুল গাছের বুকে,
থাকবনা আমি আর হাঁটবনা সেই পথে
তবুও বন্ধু তুমি যেন থেক হাজার সুখে।