তিন শুয়োরের মারামারি চলছে মাঠে দেখ্ এবার,
ষাঁড়ের সাথে লড়তে গিয়ে ছিলো তারা এক আত্মার।

একজনে যায় ধর্মকথায় পশ্চিম থেকে পূবে ঠেলে,
আরেকজনে বিস্ময় মনে রয় তাকিয়ে নয়ন মেলে;
নবীন শুয়োর দুধদাঁত ফেলে খেলছে কঠিন চমৎকার!

ভাগে তাদের কম হয়েছে ক্ষোভের পাহাড় উঠছে বেড়ে,
লোভ-লালসা কমছে নারে পরস্পরে আসছে তেড়ে।

কামড়াকামড়ি, দৌড়াদৌড়ি করে তারা দিবারাতি,
কাউকে কেহ মানে না যে তাইতো তাদের মাতামাতি;
পরস্পরকে দেয় যে লাথি শুয়োরের আজব ব্যাপার।

বঙ্গদেশের রঙ্গখেলায় হাসছে আজি বিশ্ববাসী,
রোম পুড়ে ছারখার হচ্ছে নিরু বসে বাজায় বাঁশি।

নিত্য দেখে চিত্ত জ্বলে কাঁদছে সবাই হাহাকারে;
নাই কিরে কেউ ভুবনতলে এই সমস্যার উদ্ধারে?
শুয়োর থেকে বাঁচিবারে দরকার সেই প্রাচীন ষাঁড়।

১৬/০৩/২০২৫
ঢাকা।