//চূড়ান্ত বললে, সেটা হবে শেষ//
যা বলে দিলাম, এই শেষ কথা
শেষ কথা, নয় জীবনের শেষ
যে বিষয়ে কথা চলে আসছিল
সেই প্রেক্ষিতে কথাটা বিশেষ।
কথা ওঠা মানে, বিষয় থাকবে
বিষয় ধরেই কথা আগে যাবে
কত আগে, সেটা কার নির্ণয়!
কথা সমাপন করতেই হবে।
শেষ সমাপন উপসংহার
আছে, তাই খোলে নব নব দ্বার
শুরু আরম্ভ এবং সূচনা
দ্বার খুলে দিতে হয় উপচার।
খেলার জন্য সময় নির্দিষ্ট
শুরু আর শেষ খুবই স্পষ্ট
শেষের জন্য নেই অপেক্ষা
সেই কারণেই নয় অতিষ্ঠ।
কোন কাজ হয়ে যাবে কতক্ষণ
প্রতি কাজে নেই সময় ধার্য
নিজের যে কাজ নিজের দখলে
তার ব্যাপ্তিকাল নয় অনিবার্য।
সময়কাল খুব গুরুত্বপূর্ণ
সরকারি কাজে মানতেই হয়
জনতার পরিসেবা নিয়ে কাজ
সময়ে না হলে ক্ষতি হয়ে যায়।
ভীষণ জরুরী কাজ হল খাওয়া
কেউ কেউ খায় খুব তাড়াতাড়ি
অনেকের খাওয়া খুব ধীরে ধীরে
কোনটাকে বলা যায় বাড়াবাড়ি!
যা করে দিলাম এখানেই শেষ
এর বেশী কিছু করতে বলো না
কারন আমার জ্ঞান যে সীমিত
আর দক্ষতা বলার মতো না।
কত কত শেষ প্রতিদিন হয়!
তার হিসেব আর কে রাখতে চায়
যত শেষ তত সূচনা জীবনে
এমন ভাবনা চেতনা ধারায়।
যেমন তেমন হোক না সূচনা
শেষটা যেমন তেমন চাই না
যার শেষ ভালো তার সব ভালো
এই প্রবাদের তুলনা হয় না।
সুবীর সেনগুপ্ত