এই গহন চন্দ্রিমা রাতেও জোছনা ঝরে না কবিতায়
কতিপয় সম্পর্কবোধ জন্ম দেয় তিনপ্রস্থ হাহাকার
আজ হাটবার - পবন মাঝিকে যেতে হবে খালপাড় এরকম আজ সন্ধ্যাবার আজ জোছনাবার আজ তুমিময় যদি বা তোমার কাছে আমিময় আমি নই
চিলতে রোদ্দুর নিকোনো উঠোন - মেয়ে তুমি শাপলাপাড়ে এসে শরীরে জল মেখে নাও, যে জল ছুঁয়েছি আমি ছুঁয়েছি জলের কাঁপন।
লাল নীল অনুভূতি চিরে ফেলা আততায়ী প্রেম
যে- প্রেম যেরকম অনির্বাচিত রাজনীতি, যেরকম
প্যাট্রিসাইড ম্যাট্রিসাইড সুইসাইড আর অপভ্রংশ রকমের স্তুতিরেখা।
আহা হে নদীমাতৃক নারী, তুমি কেমন এই মেঠোপথ ছেড়ে একদিন হারিয়ে যাওয়া ঘুমপরি হবে,
কেমন তুমি ছেড়ে যাবে পেছনে গেঁথে থাকা
অবিনাশী ত্রাস - এ কেমন তুমি!
দৈবাৎ দেখা হলে ট্রেনের কামড়ায়,
আমাকে এড়িয়ে যেয়ো খুব নইলে সর্বনাশ এসে
গড়ে নেবে অধিবাস পরিযায়ী ব্যাকরণ খুঁড়ে।
কখনো দেখা হলে দৈবাৎ, আমাকে ভুল চিঠি দিও;
লিখে দিও - অবিনাশ, কংশপাড়ের তুমি
অদ্ভুত বালক এক- বুঝলে না
নারীরা চলে যায় চিরদিন" যাই"
না বলেই।
হে নারী নদীমাতৃক-
তুমিও বুঝলে না- ভুল সিঁদুরে কেটে যায় একটা জীবন।