ছোট্ট একটি শিশু উপর, পরিবারের কত স্বপ্ন।
বড়ো হয়ে হাসি মুখে, দেবে তুলে তাদের মুখে অন্ন
যখন হয় বড় শুনায় তখন,করলি তুই শুধু বাপের অন্ন ধ্বংস ।
পুষতাম যদি গরু দিতো অর্থ, তোকে পড়ানো যে আমাদের ব্যার্থ ।
ছেলেটারো লাগতো ভালো, প্রেমের ফাঁদে পড়তে ।
স্বপ্ন দেখে চাকরি করে, ঘরের বউ করে আনতে ।
চারটি চোখে কতো স্বপ্ন,দুই জন মিলে দেখলো । বেকারত্বের হাতটা ছেড়ে,চাকরির হাতটা সে ধরলো ।
বিদ্যাদেবী ও আজ নত,অর্থের এই মানব ভান্ডারে।
ভালো ছেলেটা আজ বাধ্য,যাচ্ছে নেতার ঘর দুয়ারে।
জানে যাবে না কেউ মিছিলে ,যদি থাকে নিজ কর্মে।
চাটবে না আর কেউ পা,যদি না থাকে বেকারত্বের খীদা
ছন্দ ছাড়া এই জীবনে,পায়না কোন কূল ।
সমাজের এই কথার ছলে,খায় তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে ।
শেষ ও ছাড়লো তাকে,শশ্মান ঘাটে ওই কুঁড়েঘরে ।
মদ মিষ্টির হাতে তুলে, বলছে গেলো সে রসাতলে।