বড়ই সুশ্রী,
ঐ মুখের শ্রী!

দর্শনে হয় তন্ময়!
শ্রীমান আহ্লাদে কয়,-
যৌবন সৌরভময়-
বধূ আমার আশ্রয়,
মুক্ত আঁচল আঙিনায়,
দেহ-সৌরভ সমীরণে-
যেথায় আদর লুটায়,
যৌবন সনে প্রতিক্ষণে!

সতী-সাধ্বী ললাটে       আছে গো ঐ লেপটে,
                রক্তাভ সিঁদুর নয়ন,
সুদূর ঐ আকাশে         পুরবে যথা ভাসে,
                সূর্যের দীপ্ত উদয়ন!

কাজল কালো আঁখি যুগল-
সদাই হেরি বর্ণ পিতল,
যুগল চোখে যখন দেখে-
নয়ন-মণি আমায় আঁকে!

তোমার অটুট ঠোঁট জোড়া-
রাঙা রঙের লজ্জায় মোড়া,
ওষ্ঠাধর এমনই যেন-
পরস্পরই সম্মতি হেন!

অধর কেন এতই রাগী-
কিসের তরে থাকে সে জাগি?
ওষ্ঠ তেমন নয় সে দুষ্ট-
সদা সুষ্ট ভারসাম্যে তুষ্ট!

চিবুকময়-
সুপ্ত অনুরাগ রয়,
উদয় হয়-
শ্রীমুখ তব হাসিলে-
অধরের সাথে খেলে!

সারারাত লিখে        হবে নাকো ফিকে
            রূপালি রূপের কথা,
আরো রূপ গাথা       দেখি পাই কোথা,
          দৃশ্যে ও অদৃশ্যে ঝোঁকে!
                   --০--

মূল রচনা সাল
০৭ / ০৯ / ২০১৭ ইং ( মধ্যরাত )

পরিবর্ধন ও পরিমার্জন
১১ / ০৭ / ২০১৯ ইং ( মধ্যরাত )