স্বর্গের এক পরী সে____
রূপে তার অগ্নি ঝলক,
পরিপূর্ণ দেবী সে’তো
যেনো... পূর্ণিমার’ই একটি ফলক।
দীঘল রেশমি কালো চুল.....
হেঁটে হেঁটে যায় যখন;
ভাবি____ দেখছি না’তো ভুল!!
গোলাপী ঠোঁট –এর আলতো হাসি,
হাঁটতে যে চাই আমি তার পাশাপাশি।
চোখ যেনো তার খোলা আকাশ;
চোখে চোখেই তাই চলতে থাকে
আমাদের দু’জনার ভালোবাসা প্রকাশ।
বলবো.... কবে মুখ খুলে?
তোমায় পেলে জীবন যে আমার
আদুরে আদরে যাবে চলে।।
মাস যায়........ বছর যায়.........
কেমন করে আমি তাকে পাই?
আজও ডেকে পারিনি আমি বলতে;
নামটি তোমার কী?
থাকবে কী পাশে সঙ্গী হয়ে?
জোছনা ভরা আলোর শত নিশি
কাটাবো দু’জন একসাথে,
নির্জনে..... আঁধারে, স্তব্ধ হওয়া কোন এক সময়ে
মুখে বয়ে নিয়ে সুখী হাসি।।
কতোবার আমি গেলাম তোমার খুবই কাছে,
নামটি তোমার চাইতে;
তোমার চোখে চোখ পড়তেই
পারি নি আর মুখ ফুটে কিছু বলতে।।
মায়াবী চোখে তোমার যাদুর পলক,
যেনো বহমান অববাহিকা......
তাইতো, তোমাকে আমি নামহীন করেছি;
ডাকবো এখন, শুনবে তখন_____
আমার “অনামিকা”!!
ক্ষেপে গিয়ে, রাগে দূরে, হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়লে একা;
কাছে যেতেই শুরু হলো
হাবি-জাবি, উল্টাপাল্টা বকা!
রাগের বশে শেষে বলেই দিলে____
“ পেতে কী চাও তুমি ছ্যাকা??”