স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ মিলেমিশে একাকার।
শব্দরা তাই অর্থদ্যোতক।
অত:পর ব্যঞ্জনবর্ণ সমূহ গল্পগাথা তৈরি করে।
স্বরবর্ণসমূহ গুটিকতক ব্যতীরেকে বাকিরা দৃষ্টির আড়ালে চলে যায়।
আমরা একদল উৎসুক পাঠক ব্যঞ্জনবর্ণের সুষমা বিশ্লেষন করতে গিয়ে ভুলে যাই,
স্বরবর্ণ ছাড়া কোন ব্যঞ্জনবর্ণ উচ্চারিত হতে পারে না।
স্বাধীন, নিজেই নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষমতা ধারন করার পাশাপাশি
ব্যঞ্জনবর্ণকেও আত্মপ্রকাশে সহায়তাকারী স্বরবর্ণ কখনোই অভিনন্দিত হয় না।
সকল সাফল্য আর সৌন্দর্য্য ব্যঞ্জনবর্ণ ঘিরে আবর্তিত হয়,
স্বরবর্ণ তাই আত্মপরিচয় লুকাতে বাধ্য।