সাদ্দাম, শাহজাহান এবং সন্দ্বীপ কত চিজ,
আনাচে-কানাচে গিজগিজ করে যেন অবিনাশী বীজ।
ওদের মাথার উপরে রয়েছে আশীর্বাদের হাত,
যা কিছু করুক পার পেয়ে যায় হয় নাকো কুপোকাত।
হুমকি-ধমকি বাতাসের গায়ে ওড়ায় ঘুড়ির মত,
ভীরু এ বাঙালি শুনবে, কাঁদবে, বইবে নীরবে ক্ষত।
জননী-জায়ার ইজ্জত লোটে হায়েনার মত রোজ,
তবু এ বাঙালি অঘোরে ঘুমিয়ে!- করে না চেতনা খোঁজ।
তোদের পূর্বপুরুষ কখনো ছিল নাকো হীনবল,
বীর অর্জুন, মহাবীর রাম সুকুমার শতদল।
সেই ওরা ছিল শত্রু বিনাশে শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধারী,
অরি সংহারে শরজালে ওরা ঝরাতো রুধির বারি।
আত্মরক্ষা, ধর্ম রক্ষা, শত্রু বিনাশে ওরা,
ছিল মহাবীর- ছিল না কখনো তোদের মতন ঢোঁড়া।
উত্তরসূরি তোরা না ওদের? তবে কেন এতো ভয়?
কেন গৃহকোণে লুকিয়ে লুকিয়ে চেতনা করিস ক্ষয়?
আঁধার তাড়িয়ে তপন যেভাবে ছড়ায় ধরায় আলো,
অতীত চেতনা জাগিয়ে সেভাবে ঘুচিয়ে দে তোরা কালো।
ও জুজুর ভয়ে যতই লুকাবি হবে রে চেতনা নাশ,
অত্যাচারীর খড়গ-কৃপাণ সৃজিবে ততই ত্রাস।
জেগে ওঠ ওরে! অন্যায় রোধে একতাকে কর বল,
পালাবে ভণ্ড, ধর্ষণকারী যত আছে ছল-খল।
অধিকার কেউ দেয় কিরে ছেড়ে? কেড়ে নিতে হয় জোরে।
যে জাতি পেরেছে তারাই হেসেছে দীপ্ত নবীন ভোরে।
০৭/০৯/২০২৪ ইং
চিজ-ধূর্ত বা অদ্ভুত লোক
বিঃ দ্রঃ কিছুদিন আগে উপরের প্রথম দুজনকে নিয়ে দারুণ তোলপাড় হয়েছিল আমাদের রাজ্যে। এখন ওদেরকে ছাড়িয়ে গেছে সন্দ্বীপ, সঞ্জয় আরো অনেক নাম! এরা সবাই বহু অপকর্মের সাক্ষী এবং কারণ! এদের সবার মাথায় রয়েছে দিদির হাত। এরকম আরো অনেকে আছে! অনেকে জেল খাটছে! লেখাটা বেশ আগের। খানিকটা সংশোধন করে আজ পোস্ট করলাম।