অনুধাবন করলাম
গাঢ় ক্ষত,
প্রতি সিদ্ধান্তে মেঘ অনড়,
আমার সংজ্ঞা অপ্রাপ্তির।
সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম
সৌধ আছে যার,
তাও সে ক্ষুদ্র প্রস্তর খোঁজে।
আত্মহত্যা করবে,
তার আগে;
ভেবেছো কখনও
পদ্যর কথা যা আছে গর্ভে।
শিখেছি তোমার চোখ মুছতে গিয়ে
ভালোবাসলে ভাঙতে হয়।
তুমি নামক ভাগ্যরেখা কেটেছো
যেখানে হৃদয় রেখাকে
বঞ্চিত হয়েছি সেই দীর্ঘ জীবনের
আনন্দ থেকে।
বাঁধা কক্ষপথে,
তোমাকে ভেবেছি বলবো
বর্ষা আনো, আগুন জ্বালো,
চোখে চোখ রেখে বিদ্রোহ হোক।
বর্ষা- শরতের অলকানন্দা
ও মেয়ে তুমি বড্ড ভালো।
বলা হয়নি
ঘরে ফিরে দেখি
আমার অযোগ্যতা, আমার বিতৃষ্ণা,
আমার অনাস্থা,
নীরবতা নেমে আসে, ব্যবধান থেকে যায়।
আমার হলে না অথচ
গতি থেমে যায় আমার তোমার কাছে।
জেনো
সামান্য পরিশ্রমের অন্য নাম তুমি,
তোমার না থাকায় ভাব প্রকাশ হয় না।
কাব্যে ধরা দিই না বহুদিন,
ক্যানভাস সাদা।
প্রেমিকাদের ভিড়ে
হারিয়ে যাওয়া একমাএ 'বৌ'
বোঝোনা তুমি কত আলাদা।