উঠো বীর উঠো,উঠো মহাবীর
কৃষ্ণ কাপনে জরায়ে কায়
লৌহ বসনে ঝঞ্ঝা পায়
বিশ্ব বিষাণী নগ্ন কৃপাণী
উঠো জেগে উঠো, উঠো মহাবীর।
উঠো উঠো রোদ্রের খরতাপ
গ্রীষ্মের দিনে হুতাসুনী ভাপ
কালবোশাখীর চিৎকারী দাপ
নিনাদের সুরে ঝঞ্ঝার ঘোরে
তুলো ফের তুলো উন্নত শির
উঠো জেগে উঠো,উঠো মহাবীর।
উঠো টর্নেডো,বীচি গর্জন
বঙ্গোসাগরের ভীম তর্জন
ক্ষুব্ধ বেহালী মরু সমীরণ
বিষধরী সেই বিষ দর্পন
কামানের গোলা,উন্মাদ ভোলা,
চির চিৎকারী যোধনে অধীর।
তুলো ফের তুলো উন্নত শির।
হাঁকো আজ হাঁকো জঙ্গ-যোধন
মর্ত্যের ঘোরে সত্যের নিধন
মিথ্যার দোরে হক্বের পেষণ
আবু গারিবের আব্রু শোষণ
সংঘের নামে জঙ্গের আসন
ঘাটে নিচে নিচে উপরে এনেছে
সাধুতার ভাব অন্ধ বধীর।
খোলো চোখ খোলো তুলো নিজ শির।
উঠো বীর উঠো,উঠো মহাবীর।
মানবতা নামে দানবের হাত
গণতন্ত্রের রক্তের খাত
ভাসছে কেবল মুসলিম জাত
ঝঞ্ঝার বেগে খালিদের তেগে
আনো ফিরায়ে আনো খিলাফাত
ভাঙ্গো আজ ভাঙ্গো,ভাঙ্গো বিষঁদাত।
উঠো আজ উঠো,উঠো মহাবীর
নাও হাতে নাও,নাও শমসির
জাগো আজ জাগো জোয়ান অধীর।
রচনাকালঃ
বিকাল ০৩ ৪০ মিনিট
১৭-০৬-১৫ ইংরেজী
রচনাস্থলঃ
নিজবাড়ি।