ঈক্ষন ঈক্ষিত ইন্দ্রজাল নাকি?
ইন্দুনিভাননে মায়াবীনি শাখী!
শ্রী শ্রী গগনের গহবর মুখ
শ্বেত পয়োধর জুড়ায় দু'চোখ
ঝর্ণার লব্ধিত সুমিষ্ট জল
পাদদেশে গড়ে সেজে যে অনল
শশাঙ্কের আভা প্রেম প্রেম ভাব
রশ্মীপ্রসূতীর প্রেমের অভাব
বৃষ্টির স্খলনে রিম ঝিম ধ্বনি
বারুদ যে গড়ে হুতাসুন খনি।
পয়োধীর তটে তরঙ্গাভিঘাত
কেঁদে কেঁদে হয় জমিন প্রয়াৎ
সমীর সমীপে সমীহা ঝড়ের
স্বার্থের স্বর্গে ভালোবাসা-হের।
চপলা চমক,চমকিত নভোঃ
সকল সৃজন দেখি তব বিভূ।
সৃজিতে সৃজন শুধালেন কুন,
বিলম্ব বিনে 'হ্যা' ফা ইয়াকুন।
লুঠাই অধমে তোমার চরণে
দরবার কোথা' তোমার বিহনে?
তাড়াই দিলেও গোলাম তোমার,
অবনত হয়ে আসবে আবার।
দাও ক্ষমা দাও,ক্ষমা করো প্রভূ,
জগতের স্বামী,রহমান,বিভূ।
রাত ০৩ঃ০০ ঘটিকা
০৯-০৭-১৫ ইংরেজী
নবম শ্রেণীকক্ষ,জামেয়া উমরপুর মাদ্রাসা,সিলেট।