শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন খুবই সহজলভ্য,
যদি লোভ লালসা করা যায় নিয়ন্ত্রণ।
লোভ লালসাগুলো তীব্র অপশক্তি, মত্ত
উলঙ্গ নৃত্যোৎসবে মনুষ্যত্ব করতে হরণ।
পবিত্রাত্মা ও স্বচ্ছমন আলোকিত করে
ইহ ও পরজনম, স্বচ্ছল রাখে কর্মক্ষম।
স্বর্গীয় শান্তির নিবাস মর্তলোকে,
অভিশপ্ত কর্দমাক্ত জীবন করে উপশম।
নন্দিত মানুষগুলোর চারিপার্শ্বস্থ বহে
সুস্বাস্থ্যকর হাওয়া ছড়ায় সৌরভ।
অন্তরে অন্তরে থাকে স্নিগ্ধ ভালবাসা,
মৃত্যুর পরেও উদ্ভাসিত হয় তাঁর মহানুভব।
কলঙ্কিতাত্মা নিগৃহীত প্রতি ক্ষণেক্ষণে,
বাড়ায় অশান্তি কাটায় কণ্টকাকীর্ণ জীবন।
মানুষ ঘৃণাভরে করে স্মরণ, তবুও নির্লজ্জ
গণসংযোগে নিজেকে করে উপস্থাপন।
সাংসারিক তথা রাষ্ট্রীয় জীবনে চলে
কাদা ছুড়াছুড়ি, বাড়ায় মানুষের দুর্ভোগ।
ব্যক্তিগত জীবনে কভূ হয়না সুখী, অন্যের
সুখে পরশ্রীকাতর, চায়না কভূ সুখভোগ।
অস্পৃশ্যতা রক্তে রয়েছে মিশে, কভূ মনে
করেনা রক্ত তার কলুষিত নীল।
কলুষিত রক্ত করতে হবে পরিশোধিত,
অন্যথায় সংক্রমিত ব্যাধি হবে স্থিতিশীল।
শক্ত মনোবল করতে হবে অর্জন, অশুভ
শক্তির তাণ্ডবলীলা অশান্তি তবেই বিসর্জন।
সর্বস্তরে বহিবে স্নিগ্ধ শান্তির পরশ, জীবন
হবে মহিমান্বিত, সুখসমৃদ্ধি করবে আচ্ছাদন।
মার্চ ০৮, ২০২২ খ্রিঃ