একটি তর্জনী হিমালয়ের মতো; কন্ঠে তুলে হুংকার
প্রধানমন্ত্রীত্ব চাইনা আমি,চাই মানুষের অধিকার।
রক্ত দিয়েছি, শিখেছি মরতে হুঁশিয়ার পাকিস্তান
দাবায়ে রাখতে পারবে না সাবধান ! সাবধান!
আছে যা কিছু হটাও তাদের অস্ত্র হাতে তুলো
মা ,মাটি , মাতৃভূমি স্বাধীন করি চলো ।
থামাও শোষণ মুক্তিকামী, গড়ো নিজের তাজ
অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করার দিন এসেছে আজ ।
একটা গুলি চলে যদি তেজস্বী সেই হুংকার
আশা জাগানিয়া হয়ে উঠে সাত কোটি জনতার ।
হুকুম দিবার নাও পারি প্রস্তুত থেকো জনতা
শত্রু ঢুকেছে পেছনে রেখো সবে একতা ।
‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’
উত্তাল সমুদ্রে উঠিল ঢেউ স্বাধীনতা মোদের চাই
বৈষম্য, প্রবঞ্চনা,শোষণ আর চলবেনা বাংলায় ।
শাণিত করলো সাহস; আহ্বান স্বাধীনতার
আঠারো মিনিটের ভাষণে জনতা হলো সোচ্চার।
বজ্রকণ্ঠী সংগ্রামী বীর ন্যায়ে সদা আগুয়ান
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।