মাঝে মাঝে ও রকম দেখা হয়,
চেনা একটা মুখ,
মিষ্টি হাসি-অচেনা সুর,
হয় ভুলে যাওয়া কথা নিয়ে কথা,
নতুন করে পুরোনো হওয়ার গল্প।
‘বছর কুড়ি তো হবেই?
ভালই আছ,মনে হয়!
বিয়ে হলো,কোথায়’?
‘কষ্ট,তা কিছটা হয় এখনও,
জান,শুধু চাওয়ায় না-সাহস দরকার পাওয়াতেও।
তুমি তো,হেঁটে গেলে শুধু,
জান না-স্বাদটা ছুটে যাওয়ায়?
বাতাস তো জানা আমাদের,
তবু সময়ে সময়ে,ইচ্ছে কি হয় না ছুঁয়ে দেখতে’?
‘কি ভাবছো-না,না,ভেঙ্গে পড়িনি হতাশায়,
চোখের জলের স্রোতটাও খুজিনি
ছুঁড়েও ফেলিনি-নিজেকে পেছনের গল্পে,
আমি জীবন খুঁজেছি-পাওয়ার আনন্দে’।
‘ভালবাসা কি শুধু গল্প কথা?,
ভেসে যাওয়ার,শরীর সুর,
জান,স্বপ্নও আছে ওখানে,
আছে জীবনটা প্রতিদিনের’।
‘বিয়ে করেছ শেষমেষ,
কি মনে হয়?
সংসারটা কি শুধু স্বপ্ন,
নাকি আছে কোথাও,ভাত ডালের গল্প’?
‘কি কথা হয়?
সুনীল,রবিবাবু-আতলামির এটা ওটা,
নাকি কান্নাও আছে-বৌ এর,
আছে মাছ মাংসের কথা’।
‘কি বললে নামটা যেন?
ছেলেমেয়ে কজন?
নাকি সংষ্কৃতি ভেসে যাবে ভেবে,
ও গুলো সাজাওনি এখনও’।
‘অবাক হওয়ার কিছু নেই,
রুবীনার ভালবাসাও খোঁজে শাড়ীর গল্প!
চাওয়া পাওয়াও আছে সাধারণ,
সময় কি শুধু হাসি খেলার,
কান্নাও আছে ফাঁকে ফাঁকে’।
‘মাঝে মাঝে ভাবি পুরোনোটা,
সুর হারানো ছন্দের গল্প,
পেছনে কি আর ফেরা যায়,
ভাবনাগুলো ঐ টুকুই’।