(কিছু অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী আছে যারা ধরাকে সরা জ্ঞান করে,আমার রবি ঠাকুর হ্যাঁ আমার রবি ঠাকুর, দুখু মিঞা কে নিয়ে শ্লেষ পূর্ণ কথা বলে তাদের উদ্দ্যেশে)।
যুব সমাজ আর কবিতা।
কাব্যি রোগে আক্রান্ত,বাংলা আমার।
রবি ঠাকুর,আমরা আপনাকে করি অনুসরন,
জন্মে,বিবাহে মরণে আপনার গান ,
নইলে আমরা অচল।
বেকার ছেলে মেয়ে লিখছে কবিতা,
কারণ?
সবাই চাই হবে রবিঠাকুর,
চুপি চুপি বলি,ওরা মনে মনে,মনে করে
রবি ঠাকুর?ছোঃ তেমন দড়ের না।
ভুঁইফোড় কবিরা আপনার লেখা চেনে না।
বিজ্ঞের মত বলে,দারুণ হয়েছে গঠন শৈলী।
আপনি দায়ী,হ্যাঁ হ্যাঁ আপনি।
আমার মতো কুঁতে কুঁতে অর্থহীন চারটি লিখতেন।
কেউ চিনত না,
কাব্যি রোগেও ধরত না,বেকার ছেলে মেয়ের।
শুধু কাগজের অপচয়,যুবকদের উদ্যম হত।
মেয়েদের মতো লম্বা চুলে,শান্তিনিকেতনী
ব্যাগ ঝুলিয়ে স্বঘোষিত কবি হয়ে
চললেন কবি কবিতা পাঠে!
আপনি বড় ক্ষতি করলেন স্যার যুব সমাজকে,
কর্মোদ্যম নেই,ওরা শুধু কবিতা লেখে,প্রেমের
আপনাকেই ভাঙ্গিয়ে,
পাতা,চরস,হেরোইন,জয়েন্ট,প্রগতিশীলতার জোয়ার আর কবিতা,
কি বলব স্যার!আমাদের যুব সমাজ..বোঝেনা!
(বিঃদ্রঃ-বেকার বলতে সাহিত্যে যাদের নূ্্যনতম জ্ঞান নেই।)