এখন অনেক রাত, আঁধার চেপেছে বুকে,

কে যেন আমায় ডাকিছে ওই নিঃসীম মায়ালোকে।

সময়ের ভূল কাঁদিছে বিফল শুন্য রজনীতে একা,

দেহ-তনু-মনে উঠিয়াছে ফুটে তারি বিশীর্ণ রেখা।

রাতের পাখি বলে যায় মোরে, ওরে আয় উঠে আয়

ঘুমহীন চোখে আয় খুঁজে দেখি আঁধারের সীমা।

হঠাৎ কী ভেবে অসীম মিলাল সীমায়,

আঁধার সে কেটে গেল মায়াবিনী বর্ণচ্ছটায়।

নিথর রাতের নিঃশব্দতায় জাগিল প্রাণের সাড়া!

অধর ফুলানো অভিমানিনী এক.. করিল দিশেহারা।

জানিল না কেউ, শুনিল না কোন কান, মানিল কাহারে ষোড়সী..

আমার আমিকে দুভাগ করে
অর্ধেক আমি, আর অর্ধেক প্রেয়সী।

সেই ভাল, রূঢ় বাস্তবতার ক্লান্তিমুক্ত আধরা


স্বপ্ন চুঁয়ে শান্তি এনেছে এক কল্পিত অপ্সরা ।