বৃষ্টি জমছে কালো মেঘের ফিতেয়,ভোজনরসিক আগুন চুরির খেলা-
বড্ড বেশি স্মৃতি বিস্তৃত পাহাড়, শালিক চরা দুপুর দুপুর গন্ধ,
ইচ্ছে মতন ভিজছে মনের শহর, জোছনা ধোয়া স্নানের ঘরে ও একা।
ঝমঝম করে ভিজছে পিচের পাথর, যেন তোমার তুঙ্গভদ্রা গোপন রোপন করা,
কিছু গা ছমছমে কিছুমিছু অনুভূতি!
পুরোটা -ই বন্দী ওই মন সায়রে,কে বলবে এ যেন ছিনিমিনি আগুন ফাগুন খাল পাড়ের ইতিকথা।
তুমি রোদ্দুর হবে- আমি ভূমিসুতা--
মিষ্টি হেসে সোনা রোদে হঠাৎ যাবে লুকিয়ে, ঠিক ওই ঘর পালানো তিতিরের মতো!
বেলীফুলের পাঁপড়ি থেকে দু-এক ফোঁটা অলস নিরস নীরব খসে পড়বে,
তপ্ত হলেও গাইবে না সে হাওয়ায় দুলে, কি ভীষণ ক্রোধে -
কান্না তবু আটকে রাখে,তপ্ত তৃপ্ত দু-চোখ ভরে,
মেঘ ভাঙছে, ভাঙছে আকুল বকুল-
যতই খুঁজুক মেঘ বালিকা - আঙুলগুলো গোপন কলির সুর টা ভাঁজে।
বৃষ্টি না হয় থেমেই থাকুক, তবুও স্মৃতি কাঁদতে থাকে, ঝিনুক গুলো যতই ভাঙুক
ওরাও এক সমুদ্র খোঁজে।
খরস্রোতা শব্দ দানব জ্বালা ধরায় নীল গভীরে,
কুঁকড়ো শুকনো সাদা মেঘ আর
যতই মাখি ধুলো-বালি, লুকোচুরির এই যে খেলা-
মেঘ ও আসে, কান্না ভাসে, মেখেছিলাম থেমেছিলাম এই শহরের কানায় কানায়-
মেঘ ভাঙছে, মন ভাঙছে অজস্র সহস্র রকম সুখে ভুগি -
কখন যেন কান্না আসে কোন রকম কারন ছাড়াই।
✍️ রীতার কলমে।
.............................