মেয়েটি তার প্রেমিকের কাছে ছিলো প্রতারক।
স্বামীর কাছে ছিলো সতীসাধ্বী বাধ্যগত স্ত্রী-
ঋতুস্রাবেও যার স্বামী সেবায় ত্রুটি ছিলো না।
মা বাবাও জানতেন মেয়েটি খুব সুখে আছে।
কয়েক রাত উৎযাপন করে মা হওয়ার পর
কচি সোনামুখটিও তাকে স্বর্গ বলে জানতো।
এতোগুলো মুখোশ পরে মেয়েটি যখন- পুতুল
বিয়ের সংসার ধর্ম অক্ষরে অক্ষরে পালন করে
ষাটের কোটায় এসে গায়ে কাফন জড়ালো,
তখনো কেউ অনুবাদ করতে পারলো না-
মুখোশের আড়ালে কি ছিলো মেয়েটির স্বতন্ত্র
পরিচয়।
তাহলে
কি
মেয়ে
মানেই
ধাঁধাঁ?
নারী মানেই একাধিক মুখোশ?
২৩০৪২০১৮
প্রফেসর'স লজ।