পুত্র- বাবা তুমি আইছনি?
ঈদর চানটা উঠছেনি?
গোরু দিমু খোরবানি
খাইমু মজার বিরানি।
বাবা- ওয়রে বাবা আইছিতো,
ঈদর চানটা উঠছেতো
খেমনে খিনমু গোরু খো?
ফখেট আমার খালি তো।
পুত্র- ও মা তুমি হুনছনি?
বাবায় খররা ফাগলামী
গোরু বুলে খিনতা নায়
ফখেটো তান টেখা নায়।
মা- খিতা খও ইতা ঢং নি?
এখবারউ অয় খোরবানি
মাইনসে খিতা আসতোনি?
আমরা খিতা ফখির নি?
বাবা- তোমরা খিতা ফাগল নি?
দেখাইবার দায় খোরবানি
আল্লায় খবুল খরবানি
ই ছিন্তা খেউর আছেনি?
বিঃদ্রঃ- প্রিয় কবি শাহ্ সাকিরুল ইসলামের অনুরোধে, আমার লেখার মূল অর্থ বহাল রেখে, সবার বুঝার সুবিধার্থে শুদ্ধ ভাষায় অনুবাদ করে দিলাম। এখানে মাত্রা ও অন্তমিল ঠিক রাখা সম্ভব হয়নি বলে দুঃখিত।
ছেলে- বাবা তুমি এসেছ নাকি
ঈদের চাঁদ উঠেছে কি?
গোরু দিব কোরবানি
খাব মজার বিরিয়ানি।
বাবা- হ্যাঁ বাবা এসেছি তো
ঈদের চাঁদটা উঠেছে তো
কেমনে দিব কোরবানি বলো?
পকেট আমার খালি তো।
ছেলে- ও মা তুমি শুনছো নাকি
বাবা করতেছেন পাগলামী,
গোরু নাকি কিনবেন না
পকেটে নাকি নাই টাকা।
মা- কি বলো এসব ঢং নাকি?
একবারই আসে কোরবানি
মানুষ কে কি হাসাবে নাকি
আমরা কি বলো ফকির নাকি?
বাবা- তোমরা কি সব পাগল নাকি
দেখাবার জন্য কোরবানি?
আল্লাহ কবুল করবেন কি
এই চিন্তা কারো আছে নাকি?