আমকে নোতুন কোরে,দেখে যাও তুমি।
যেদিন তোমার বুকের ভূখণ্ড থেকে
আমি ঝরে গেছি! সেদিনের পরে আর
বিরহ আসেনি ফিরেঃতুমিও আসোনি...
এক বার ফিরে এসো!ফিরে এসো দু:খ।
নদীর যৌবনে,তীর বেধা সুখে- দু:খে,
দুঃখ যেন খুঁজে পায় তিরের আশ্রয়!
দুঃখ তুমি ফিরে এসো!ফিরে এসো প্রিয়াঃ
আমাকে আড়াল কোরে,চুমু দিয়ে যাও...
সকালের শিশিরের ঠোঁটে স্বপ্নের যৌবন বুকে...
আমি শুধু পথ চেয়ে দু:খ খুঁজে যাইঃ
আমার দুঃখ আঁধার প্রিয়া তুমি দুঃখ দিয়ে যাও!
তুমি বড় দুঃখ দিতে পারো আঘাত দিতেও পার:
তোমাকে ভালবাসলে আমি,দুঃখ হতে পারি! দুঃখ হতে চাই!
তুমি ফিরে এসো,তুমি ফিরে এসো দুঃখ!
দূরে থেকেও আমাকে জোছণার হাতে
পাঠিও হাজার দুঃখ-কনা,আমি সাজি ভরে-ভরে
থাকবো সজাগ অনন্ত বিকেল ধরে।
চাঁদের কলঙ্কের মতন!যুগ-যুগ ধরে যেন,
আমি ছূটে চোলে গেছি দুঃখের সন্ধানে...
তোমার কাছে পেয়েছি চাঁদের সেই নিস্তব্ধ যোনীঃ
জোছনার অন্ধকার স্তনঃ দুঃখের মৈথুন সুখ!
ফিরে এসো মৈথুন রমণী।ফিরে এসো নারীঃ
ফিরে এসো কপোত-কাকলী।ফিরে এসো দুঃখ রানী !
তোমাকে নির্ভর করে আমি দুঃখ ভালবাসিঃ
তুমি ফিরে এসো,তুমি ফিরে এসো দুঃখঃ
হাজার অশ্রুর ভাটিয়ালী,বসন্ত বিরহ গান
এক জীবনের দুঃখ পেয়ে ভোরলনা এই প্রাণ.
তবু শত নক্ষত্রের কাছে সহস্র আকাশ চেয়ে,
দুঃখ দিয়ে বুক ভরি।তুমি দুঃখ দিয়ে যাও.
বড় দুঃখ দিতে পার.তাই বারে-বারে ফিরে এসো।
একবার ফিরে এসো: