পদ্মাবতীর গভীর ভালোবাসায় উন্মাদ কেবলাকান্ত।
পদ্মাবতীর কল্পনায়-অনুভব অদৃশ্য-স্পর্শে লিখিত প্রেমকাব্য,উপন্যাস,আল্পনায় অঙ্কিত ছবি হৃদ ফ্রেমে বন্ধি।
কত না সুন্দর হত যদি....!
চিলেকোঠায় বসে প্রেমের ছন্দ মৌনতা স্পর্শে স্পর্শে প্রেমপ্রলাপ স্লোগানে মুখরিত
পাশাপাশি বসে উর্বরতায় উষ্ণ-হীমশীতল হত দুটি হৃদ কক্ষ।
শরৎয়ের বিকেল আকাশে সাদা মেঘের উড়োউড়ি প্রেম ঘন্টা ভাজিয়ে
চিলেকোঠার ছাদ হতে তোমার বাসার জানালার গ্রিলে গিয়ে কড়া নাড়তো
আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে চমকে উঠতে তখন।
যেমনটা আমি তোমার অপেক্ষায় থাকি নিত্যবেলা
ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যাওয়া ব্যস্ত সময়,
দিন শেষে রাতের শেষভাগে একটু কথা বলার তৃপ্ত প্রয়াশ
ঘুম কন্ঠে ভারী নিশ্বাস শুনার অপেক্ষায় প্রহর কাটে...!
তুমি বেলা অবেলায় ঘুমিয়ে যাও,
ঘুমিয়ে যাও সন্ধ্যা রাতে।
আর আমি সকল ব্যাস্ততা মারিয়ে
তুমার কন্ঠ শুনে ঘুম যাবো এই প্রতিক্ষায়
চাতক পাখির মত অধীর অপেক্ষায় অপেক্ষিত..!
রাত কাটে নির্ঘুমে তুমায় ভেবে
তুমি কি বোঝতে পার না,নাকি বোঝতে চাওনা
হৃদয়ের ব্যাথা-অনুভূতি পদ্মাবতী?
আচ্ছা..! এই শরৎের সহজ সরল মেঘ গুলোর কথা কি তোমি বোঝনা..?
নীলিমার শুভ্র চাদরে বালি হাসের উড়াউড়ি প্রেমের গুনগুন,
আমার খামখেয়ালী মনের এলোমেলো কথা গুলো তোমার কর্নজুরে জানিয়ে দেয় চুপিসারে শুনতে পাওনা তুমি?
কেবলাকান্তের প্রেরিত চিঠি খুব যত্ন করে পড়ে নিয়ো গভীর রাতে যখন নিঃসঙ্গতায় একা লাগবে,
বুঝে নিয়ো অল্পসুরে
নীল খামের ভিতর চিঠির পরতে পরতে লিখা প্রেমের শিহরণ জাগা আলাপন
কেবলাকান্তের হিবিজিবি প্রেম গল্পের অনুভূতি..!
এই পদ্মাবতী শোন,শোনতে পাচ্ছ...?
কেবলাকান্তের অদৃশ্য উন্মাদ ভালোবাসার প্রলাপ।