আমাকে বিমুগ্ধ করে বাঁশরির চেনা সুর অথচ উৎস খুঁজি
মোলায়েম সেই সুর রোজ শুনি আমি যেন টানছে আমারে চণ্ড;
উৎসের খোঁজে আমি চলেছি এতটা পথ করেছি বাঁশরি পুঁজি
শ্রবণের মাতোয়ারা প্রাণ আজ ভেবে চলে কেন সুর নহে খণ্ড।
আকাশে চেয়েছি আমি বাতাসে পেতেছি কর্ণ শব্দের উৎস নাই
জীবনের সভ্য ভাবা সভ্যতাকে খোঁজ করে তাতেই আনন্দ পাই।।
নির্মল ধ্বনিতে আজ মাখি সেই কারুকাজ আমি
সরলতা মেখে চলে দেখেছি কতনা কিছু শব্দের উৎস খোঁজে;
তাই আজ সহজের বাণী দ্বারা আমি কাব্যে নামি
আমার হৃদয় তবু কঠিন রাগিণী সুর বুঝিনা কেমনে বোঝে।
সহজের বিদ্যা শুধু ঢোকেনা মস্তিষ্কে জানি আমি সেই বিদ্যা চাই;
জীবনের সভ্য ভাবা সভ্যতাকে খোঁজ করে তাতেই আনন্দ পাই।।
শকুনের দৃষ্টি মেলে যারা ভাবে আমি নারি কিছু
তাদের দিকেতে চেয়ে কঠিন বাক্যের বাণী দিয়েছি আমি যে ঢের;
তবু তারা লেগে আছে পিছু
সহজ কথার প্যাঁচ বুঝিনা আমার মনে জেনে তারা পেলো টের।
তবুও আঘাতে তারা করে আজ দিশেহারা নিজের রাগিণী গাই;
জীবনের সভ্য ভাবা সভ্যতাকে খোঁজ করে তাতেই আনন্দ পাই।।
আবার সে সুর আসে কঠিন দ্যোতনা মেখে দুর্লভ সে ছড়াছড়ি
আমার জীবনে যেন লেগে আছে সেই সুর স্বরে;
সেই সুর পায়নি যে জেনেছি সকলে জানি পেতে সুর নাই লড়ি
সহজে এসেছে সেই চেনা সুরখানি আজ আমাকে আপন করে।
তাই বুঝি লেগে আছি সুরের কথন শুনে আমি বেঁচে গেয়ে যাই;
জীবনের সভ্য ভাবা সভ্যতাকে খোঁজ করে তাতেই আনন্দ পাই।।