টিপে টিপে ঝুলিয়ে ফেলেছি
নিজেকেই
‘জানলা-ই’ আমার সর্বনাশী
তখন কোলে খেত দোল এখন হাত নিশপিশ ।
টুক করে টিপলেই মেলে ধার ভাবনাতো নেই আর
জাপানী খনিজ ধার করে আমি তোমার প্রতি রাতের স্বামী
আমিই কাঁপায় বাইশে শ্রাবণ , ধার দেন জয় গোস্বামী ।
রিক্সা-সাইকেল-স্কুলভ্যান-চপ দোকানের বাঁটুদা-বিবেকানন্দ-কোহলি-নেতাজি-মন্ত্রীজি-খানকিং...
চলা-বলা-‘কলা’, এতবেশি দেনা যে দেনাপাওনা লিখব বলে রবিবাবুর কাছে অ্যাপ্লাই করছি!
ধনঞ্জয়কে ফাঁসি দিয়েছিল ওরা ...
ওর ধার ভুলিনি আমি
ছাদে দেখা পারাতুত বৌদি-স্কুল ফেরত তরুণী-ক্লাসের দিদিমনি-কাজ ফেরত রাতের বাসের যুবতী-সদ্য সাইকেলে ওঠা মেয়েটাও
কেউ ছাড় পায়নি
জানে বাথরুমের পিচ্ছিল মেঝে-দেওয়াল
চিটচিটে হওয়া ভোরবেলার চাদর ...
কিভাবে গ্রহন করেছি আমি।
কার বাপের সাধ্যি ফাঁসি দেয় আমায়!!!
আর একটু ঘিলু থাকলে সুমনের থেকে ধার চেয়ে লিখতুম
“ যতবার ‘তোমরা’ জননী হয়েছ ততবার আমি ...”