নীল কিংবা বেগুনী শাড়ীতে তোমায় লাগে বেশ
পিতলবর্ণ পূর্ণ তীথির চাঁদ লজ্জায় লুকায় তমসায়
বসরার কালো গোলাপের স্নিগ্ধতা তোমার ঊর্বশী কেশে
কৃষ্ণচূড়ার আগুনঝরা বর্ণ বিবর্ণ মনে হয়
আমি তেইশটি বছর তন্ন তন্ন করে খুৃঁজে ফিরেছি ছোট্ট পৃথিবীর আকাশ বাতাস
গিরিখাদ নক্ষত্রের কক্ষপথ
কোথাও দ্বিতীয় তোমায় খুঁজে পাইনি
তাই আর কারে কোনদিন ভালবাসতে যাইনি।
আমি সমুদ্রসেচে জহুরির বেশে
প্রবাল আকর মুক্তায় তোমায় খুঁজেছি
তমাল-তরু, মরু-গিরি;
কারুকার্য খচিত নান্দনিক নগরি
ঘেঁটেছি আমি,
রংদার পৃথিবীর রংয়ের দুয়ার আমার তৃষ্ণাতুর চোখের হাহাকার ঘোচাতে পারেনি।
সবুজ মুগ্ধ শ্যামলিমায়
আকাশের প্রগাঢ় নীলিমায় তোমায় খুজেছি প্রিয়তমা
খুঁজেছি সিদরাতুল মুনতাহায় প্রাণের ইতিবৃত্তে
পবিত্র সত্তার কসম কোথাও দ্বিতীয় তোমায় খুজে পাইনি
ক্যলিওগ্রাফের নিপুন সৌকর্যে,
ভেনাসের অক্ষয় ভাস্কর্যে অথবা
অলংকারের দৃষ্টিনন্দন মোচড়ে
কোথাওনা
কোথাও পাইনি এমন স্নিগ্ধ পরান জুড়ানো রূপ;
মাতোয়ারা সুবাস;
বিশ্বাস করো প্রিয়তমা
নীল কিংবা বেগুনী শাড়ীতে তোমায় লাগে বেশ
পিতলবর্ণ পূর্ণ তীথির চাঁদ লজ্জায় লুকায় তমসায়
আমি তন্ময় অন্ধ রূপে আর মন্ত্রমুগ্ধ ভালোবাসায়
আমি তেইশটি বছর তন্ন তন্ন করে খুৃঁজে ফিরেছি ছোট্ট পৃথিবীর আকাশ বাতাস নক্ষত্রের কক্ষপথ
কোথাও দ্বিতীয় তোমায় খুঁজে পাইনি
তাই আর কারে কোনদিন ভালবাসতে যাইনি।