কথায় বলে “নামে কিবা যায় আসে”, এই কথার তাৎপর্য হল নাম নয় কাজেই মানুষের আসল পরিচয়, কাজের পাশাপাসি তবু সৌন্দর্য পিয়াসী মানুষ বরাবর নামের ভেতরও সুষমা খুঁজেছে, খুঁজেছে বৈচিত্র্য, তাই কানা ছেলের নামও হয়েছে পদ্মলোচন, আবার একটু রহস্য, একটু আড়াল নিতে অনেকে নিয়েছে ছদ্মনাম, সৃজনশীল কবি ও লেখকদের ছদ্ম নাম নেয়া নতুন কিছু নয়, কবিগুরুর ছদ্মনাম ছিল ভানুসিংহ, আর অনেকেরই অনেক নাম ছিল । আজ প্রকাশিত হল আসরের বন্ধুদের জন্য কিছু প্রতিষ্ঠিত কবি ও লেখকদের ছদ্মনাম নিয়ে আমার এই ধারাবাহিক আয়োজনের তৃতীয় কিস্তি।  


মৌমাছি-বিমল চন্দ্র ঘোষ

চাণক্য সেন-ভবানী সেনগুপ্ত

পরশুরাম-রাজশেখর বসু

শ্রীপান্থ-নিখিল সরকার

বানভট্ট-নীহাররঞ্জন গুপ্ত

ভাস্কর-জ্যোতির্ময় ঘোষ

রূপদর্শী-গৌরকিশোর ঘোষ

সুপান্থ-সুবোধ ঘোষ

বিকর্ণ-নারায়ন সান্যাল

প্রবুদ্ধ-প্রবোধ চন্দ্র বসু

শংকর-মণিশংকর মুখোপাধ্যায়

শ্রীভট্ট-দীনেশ গঙ্গোপাধ্যায়

বনফুল-বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়

সুনন্দ-নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়


নিবেদন ক্রমেঃ হাসান ইমতি – অকুল পাথার

বিদ্রঃ আগামীকাল আসছে কবিতা আসরে আমার ৩৫০ তম প্রকাশনা, সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই ।