স্বাধীন সূর্যোদয়ের অপেক্ষায়-----
সাতচল্লিশ বায়ান্ন উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান
ও বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ
" এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম "
জ্বালা ধরে জনগণের মস্তিষ্কে, শুরু মুক্তিযুদ্ধ...
লোহিত বর্ষণে ভিজে যায় বাংলার মৃত্তিকা
বউ-ঝিদের শাড়ির ভাঁজে রক্তের-ই ছোপ ছোপ দাগ।
খাকি কুত্তারা প্যান্টের চেন লাগিয়ে বলে----
চিৎকার করে নেই লাভ উপভোগ করো উপভোগ!
পেয়ে যেতে পার সরকারি কাজ কিংবা পাকি বীর্যের সন্তান
বলেই হা-হা-হা করে উচ্চস্বরে হেসে নেয়।
কিছুটা সময় মুঠোবন্দি করে আর দাপুটে বুটের শব্দে
বাংলাকে করেছে তারা অন্তঃসত্ত্বা ও কঙ্কালসার।
অর্জিত, ভৌগোলিক সীমানা আর স্বাধীন পতাকা।
এরিমাঝে ঘুণেরা কাটছে পথ আর শকুনেরা----
নীতির গলিতে ভৌগোলিক ম্যাপ করছে টানাটানি
রক্তচোষারা মানচিত্রের জমানো রক্ত চুষে নিতে চায়
কতটা দুঃসাহস হলে পরে লোভাতুর চোখে
এ বাংলার নিশানকে কলঙ্কিত করবার নকশা আঁটে
আর সংকুচিত করে স্বাধীনতার প্রদীপকেই ?
ডিজিটাল বাংলাদেশ ভালো নেই বলে যদি---
শুধু শুধু করো ঢং তবে বেঈমানী হবে স্বাধীনতার সাথেই ।
ভুলে গেছ বুঝি ইতিহাস?
এ দেশের জনগণ
ঘুণপোকার দন্তক ভেঙে দিতে পারে যখন তখন
নতুন প্রজন্ম দীপ্ততার সিঁড়ি বেয়ে করবে করোজ্জল
তাই হুশিয়ার! এ স্বাধীন বাংলাদেশে.....
করো না ছলচাতুরী আর।