তুমি বিজয়িনী তুমি হৃদয়ের মহাসম্রাজি
তোমাকে ব্যতীত লুটিয়ে পড়ছে এই অন্তর
স্পৃহা আমার রাখছি তোমার পদতলে দেবে।
বিদ্রোহী হয়ে উঠছে আমার শব্দসমূহ
দুর্বার হয়ে কবিতার গায়ে পদাঙ্ক ফেলে
উছলে উঠছে ঢেউয়ের মতো মথিত চরণ।
অত্যাচারীর শাসন-দমন করব বিনাশ
হবো দুর্জয় ভেঙে দিবো সব জুলুমের দাঁত
প্রজাপতিদের কামুক ডানায় জ্বালব আগুন।
আমি ধূমকেতু আমি উন্মাদ অগ্নিকন্যা
নিখিল বিশ্বে অরাজকতাকে করব ধ্বংশ
ভাঙবই আমি বিড়ালতপস্বীদের কালো হাত।
তাই কলমকে আবার ধরেছি হৃদয়ের মাঝে
জাগ্রত হই থাকবে না কেউ আঁখিজলে আর
এসো এঁকে দেই সব কবিতায় পীড়কের মুখ।
বলো তো পৃথিবী? এমনটা যদি সকলেই লিখি
তবে কবিতাই বসুধার মাঝে হবে বিজয়িনী
শীতল মাটিতে সুখের ফোয়ারা হেঁটে যাবে নীড়ে।