আমার মৃত্যুটা যেন হয় কোনো এক পূর্ণিমা রাতে
জ্যোৎস্নাটা যেন হয় অন্য রাতের থেকে কিছুটা আলাদা,
একটু বেশি ঝলমলে, আর অনেক স্নিগ্ধতায় ভরা।
জ্যোৎস্না আলো যেন ওর খোলা জানলা দিয়ে ঢোকে
আর যেনো সোজা চলে যায় ওর বিছানার পাশে
ওর শরীর ছুঁয়ে যেনো স্পর্শ করে ওর হৃদয়।

ওর রজনীগন্ধার সুগন্ধে যে বড্ড অসুবিধে, বমি বমি ভাব;
তাই শেষ স্নানের পরে রজনীগন্ধার পরিবর্তে আমায় যেনো মাখানো হয় গোলাপ জল।
রাত শেষের দখিনা হাওয়া "পূরবী আলোর" কাছে যেনো পৌঁছে দে
গোলাপ জল মাখানো আমার শেষ গন্ধ, আমার অনুভূতির শেষ স্পর্শ
আর সকল অভিমান ভেঙ্গে, দিয়ে আশে আমার না থাকার খবর।
আমার মৃত্যুটা যেনো হয় কোনো এক পূর্ণিমা রাতে
জ্যোৎস্নাটা যেনো হয় অন্য রাতের থেকে কিছুটা আলাদা,
একটু বেশি ঝলমলে, আর অনেক স্নিগ্ধতায় ভরা।