এক দেখা যায়- মহা শয়তান !
কেহ তাকে মর্ত্যে পাঠায় না –
সময়ে, স্বার্থ বশতঃ- জন্মায় ,
বংশবৃদ্ধি থামে না শত মানায় !
এ কাজে তার দোষ কিসে ?
কত আছে পরম শান্তিমনা
শয়তানকে ভালোবেসে- বেসে
সুখ লাগি করে তাকে আরাধনা ;
আরো সুখ্যাতি ছড়ায় চতুষ্পার্শ্বে ।
শয়তান ছাড়ে না পিতা, পুত্র -
জাতি বলে আরো তার কথা -
সর্বসাহায্যে সে গজায় সমাজ মাথা ।
সে কর্মে, ধ্বংস-লীলা ভাবনায় -
এভাবে গড়ে ওঠে এক- একক
শয়তানের কৃষ্টি । বিনা হতাশায় ;
তারা সুবাসিত পদ্মবন ধ্বংস করে -
উল্লাস ভরে ,পায় না কোন শোক ।
শয়তান নিজে করে,-- দেয় দোষ -
এর কারণ যেন দোষী,- নন্দঘোষ !
যতদিন রবে শয়তানের দলভারি -
সুখের সংসার ভরিবে হাহাকারী ,
সে মানবতা ধর্ম, সহজে যাবে হারি ।
(২১-১২-২০২৪)
কবি , এস এম কেরামত আলী ,তাঁর কাব্য,> “খালেদ ,রমেশ ,ডেভিড় আর লাল পানি” ।
সেথান থেকে আমার এ কাব্যের উৎস । আজ কাব্যটি তাঁর সম্মানে উৎসর্গকৃত, আসরে ।