মমিতের এই জঙ্গলে,
দু-চারটে পাহাড়ী গাছে, যে রহস্য
জানা অজানাকে ভেদ করে রয়েছে।
সেই রহস্যের গভীরতা আকড়ে পাহাড়,
জাতি উপজাতি ধর্ম বর্ণ পেরিয়ে
বাঁশ সেগুন কলার বনে...
খুবই পরিচিত পাড়ার হারিয়ে যাওয়া জঙ্গল।
জানা অজানা রহস্যের গভীরে,
যে মেঠো পথটা চলে গেছে অন্ধকারে...
পাহাড়ী নদীর স্রোতে আতঙ্ক নুড়ি পাথর..
তারা যেখানেই অবস্থান করুক,
আজ গোপনে এসেছে কবিতায়।
বলে, নাম দিয়ে কি হবে?
তোমরা বোদ্ধা, লেখার গুণমান বিচার করো,
এখানে শুধু খিদে মেটাতে লিখতে আসা...
সেই খিদের তাড়নায়, মমিতের জঙ্গলে
মিশে থাকে চাকমা আদিবাসীদের গান,
বাঁশের খোলে ভাত রেঁধে,
কাঠ পাতায় আগুন জ্বেলে,
মিটিয়ে যায় মনের খিদে।
শিখিয়ে যায় হাজার হাজার পাতার ভাষা..
সেখানেই রোজ পাহাড়ের সাথে কথা বলে,
জানা অজানা গাছে, নিজেকে জড়িয়ে
অপেক্ষা, ঝরুক আরেক হলুদ পাতা
পড়ে নিয়ো, রহস্যময় সম্পূর্ণ উপন্যাস।