নারীর চোখে কেবল আগুনই থাকে না সমূদ্রও থাকে—বাঁকহীন বাঁধভাঙা সমূদ্র —
বিপুল ঢেউ নিয়ে চিৎকার করে উঠা সমূদ্র।
যা দুঃখ আগুনকে নিভিয়ে দেয় নিমিষেই।
নারীর বুকে আছে এক স্বয়ংক্রিয় শীতাতপ,
মাথা রাখলেই বোঝা যায়
কোথা থেকে কোথা চলে গেছি, কতদূর ?
কিভাবে জমাট দুঃখগুলো উবে যায়—
ক্ষণিকে মিশে যায় শুন্যে হাওয়ার বুকে।
বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলাচলে ভাসমান নায়ের মতোই নারী,
কখনও আগুন—কখনও শীতাতপ ।
তবুও নারীর কাছে ছুটে যাওয়া—
জলন্ত অগ্নিকুণ্ডে ইচ্ছা করেই ঝাঁপ দেয়া—
চোখের পাথারে অথৈ সমূদ্র খোঁজা—
নারীর গহীন থেকে নাড়ী নিয়ে ফের জেগে ওঠা।