মানুষের রোগ, শোক যত, প্রকৃতির আছে নিরাময় তত,
ফলের মধ্যে সেফা দিয়ে, গুন দিয়েছেন শত।
প্রথমেই বর্ণিব জাতীয় ফল মোদের কাঠাল,
মানসিক চাপ ও রক্তশূন্যতা কমায় চিরকাল,
ত্বক পরিষ্কার, বদহজমেও অবদান সমান্তরাল।
আমের এন্টিঅক্সিডেন্ট দূর করে মরনব্যাধি ক্যান্সার,
কলেস্টেরলকে করিয়া বদ, বহুমুত্রকে করে নিস্তার,
চোখের জ্যোতি বাড়াইয়া ওজন কমানোই কাজ তার।
শতগুণী রংগীন লিচু সুস্থ রাখে ত্বক আর চুল,
রক্ত প্রবাহ করিয়া নিয়ন্ত্রণ পেন্ডুলামকে রাখে নির্ভূল,
চর্বি কমাইয়া দেহে ফ্লু, হার্পিসকে বদ করতে পিছাইনি এক চুল ।
লাল টুকটুকে তরমুজেও রয়েছে কত পুষ্টিগুন,
ধমনীকে নমনীয় ও শীতল রেখে স্ট্রোক কমায় শতগুণ,
বৃক্কের পাথর গলিয়ে নির্গত করে বর্জ্য আর নুন।
কন্টকময় ফল আনারস সারায় যত ক্ষত,
ক্যান্সার কোষেকে দুর্বল করে দৃষ্টি রাখে অক্ষত,
অ্যাজমা,হাপানির ওষুধ হয়ে রোগকে করে আনত।
অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্ট টিউমার এজেন্ট রয়েছে ডালিম ফলে,
ফ্রী রেডিক্যাল থেকে রক্ষা করে, রক্ত পরিষ্কার রাখে শরীলে,
জয়েন্টের ব্যাথা, প্রুস্ট্রেট ক্যান্সার দুর হয় নিয়মিত ডালিম সেবিলে।
হরিদ্র বর্ণের পাকা মিষ্টি ফল কলা,
শক্তি যোগায়, ওজন কমায় মণীষদের বলা।
কালো জাম কালো বলে করোনা অবহেলা,
ভিটামিন কে সি দিবে মস্তক করবে উজালা।
পেট হজমের আতুরঘর মিষ্টি ফল পেপে,
প্রতিরোধ বাড়ায়, রক্তচাপ কমায় দেখ তুমি মেপে।
সবুজ বর্ণের পেয়ারা দেখতে বড়ই পিয়ারি,
দন্ত, হৃদ সুস্থ রেখে আয়েশে রাখবে নারি।
প্রকৃতিতে যত ফল উজার করে দিয়েছেন মহান,
নিয়মিত সেবন করলে হবে এন্টিবায়োটিকের সমান।