মাঠের আল পথ বেয়ে হাঁটছিলাম এক নদীর কাছে,
যেটুকু জল ছিলো শুকিয়ে গেছে রবির আঁচে,
হটাৎ দেখা হলো বাংলা ভাষার সঙ্গে
স্বরবর্ন - ব্যঞ্জন বর্ণের কাটা দাগ সারা অঙ্গে ।
পান্তা ভাতের আমানির খেয়ে বিড়িতে মারলো টান ,
প্রশ্ন করলো আমায়-
" ভোট তো আসছে আমার কি মিলবে কোনো স্থান ?
কাব্যে-উপন্যাসে আর কতদিন বন্দী করে রাখবে কাগজে,
এবার তো একটু জায়গা দাও আমায় তোমাদের মগজে ,
নাদের আলী নৌকা করে পূর্ণিমার চাঁদ দেখাতে নিয়ে যায়,
অমাবস্যার রাত এলেই '৯' কে খুব মনে পড়ে,
মনটা বড্ডো ফ্যাকাশে হয়ে যায় !
দেড়শো বছর ধরে অনুপম মুখ ধুয়েছে বাংলা ভাষায় ,
রুপমটাও হাঠেনি পিছু বেসেছে ভালো হস্নুহানায়।
তুমি কি লিখছো হে ছোড়া, বেঈমানের এ দুনিয়ায়,
রাজা তো নিজেই উলঙ্গ , তুমি কেনো চোখ বোঝো লজ্জায় ?
তুমি বরং অঙ্ক কষো, নাম দিওনা কোনো দাঙ্গায় ,
ব্রা পরে মিছিলে হাঁটা
অথবা প্যাডের উপর স্লোগান লেখা
- কোনটাই বা তোমাকে মানায় !
তারচেয়ে বরং পা-এ পা তুলে বিড়িতে দাও সুখটান ,
পরের বারে আসরে এলে, লিখে এনো কিছু বাংলা গান "!