অতঃপর হেমন্তের ডাকে শীত আসে,
নদীর তেষ্টা মেটে গোধূলির রঙ পান করে,
অথবা কনকনে শীতের রাতে সে নদী
চাঁদের আলোর চাদরে গা মুড়ে ঘুমিয়ে পড়ে,
সেই ঘুমের সব স্বপ্নরা আগুন পোহায়,
এই মাত্র বিবাহের পর একটি মেয়ে বাড়ি
ছেড়ে চলে গেছে নতুন বাড়ির ঠিকানায়,
কন্যাদানের এমন সমারোহে হঠাৎ
নিরবতা ভর করে বাবার চশমায়,
সেই অশ্রু জলের একটি ধারা
সবথেকে দীর্ঘ নদীকেও হার মানায়।
মানুষ পাল্টে যায়, সময় ফুরিয়ে যায়
তবুও মৃত নদীর মতো জন্মদাগ থেকে যায় ।