বলতে পারেন দাদা-ভাই কোন হাটে গেছেন ?
দুঃখ, কষ্ট, জ্বালা যতো হাসি দিয়ে ঢাকেন ?
ডিম দিয়ে সালাদ বানান, বিনা তেলে তরকারী !
নিমনতন্ন দিলে পরে যান না কিন্তু তার বাড়ি !
ঝাল খায় বেজায় বেশি , লবন সবার মতো !
কিল দিয়ে ডিম ফাটায়,লাথিও মারে শ‘তো !
রাতের বেলায় সূর্য দেখে, দিনে দেখে তারা ,
তোর কথা বললে পরে কেঁদে হতো সারা !
"কিছু মানুষ" দেখলে পরে ' রাক্ষস ' বলে তারে !
বলনারে তুই এমন কথা বুঝাই কিবা করে ?
উল্টা-পাল্টা, ছয়-নয় ভালো লাগে তার ,
নইলে নাকি বিফল হতো সাধের জীবনটার !
দাদার কাছে গেলে পরে একুশ বলতে হয় !
তা না হলে একুশ কদম হাতে চলতে হয় !
বেড়াতে গেলে পরে পায় আদাব-নমস্কার !
ডেকে বলে দেখা হবে যখন থাকবো পরপার !
অনেক অনেক মজার কথা বলতো সবার সাথে,
মাথায় নাকি প্রশ্নরা সব জটলা বাঁধে থাকে !
উল্টা-পাল্টা কথা দিয়ে মজার কথা লিখে,
এ জন্যই বিড়াল নাকি ছিঁড়তে চায় সিকে !
এমন লোকের নামটা জানা নয়রে বিষম দায় !
তার নাম জানে সবাই “সুকুমার রায় ” ।
দাদার মতো লিখতে গিয়ে উল্টো সব হলো ,
বন্ধুরা সব গোস্ত খেয়ে আমায় দিছে মুলো !
নকল সব করতে গিয়ে বিকল হলো মন ,
আসল নকল সব গুলিয়ে ভাবি সারাক্ষণ !
দই এর সঙে চুন মিশিয়ে পান দিয়ে খাই ,
এতো লিখা লিখেও নাকি সব লিখেছি ছাই !