একদিন আমি হেঁটেছিলাম বিরানহীন পথে
সে পথের প্রান্তর ফুরিয়ে যায়,
পথিকের জন্য জমিয়ে যায় অভিমান কিংবা সহস্র পাড়ার ঘৃণার বৃক্ষরাজি।
অভিমান বললেই মনে হয় খ্যাতি দিয়েছি তাঁরে, আসলে সবই ঘৃণার বিস্তর শাখা প্রশাখা ।
ভালোবেসে চলে যাওয়াটাকে ঘৃণা বলে নামকরণ করলে, কেন?
আমি প্রতিহিংসা পরায়ণ নই বলে ঘৃণাকে ফুলের জাত হিশেবে জুঁই, হাসনাহেনা, জিনিয়া, মহুয়া, এমন কি তোমার নাম ধরেও ডাকি।
এতে কষ্ট পেয়েও না,
বন্ধু কষ্ট'রা অর্থলোভী পতিতার ন্যায়;
এরা মানুষের শোরগোলের মাঝে বিবস্ত্র করে দিতে পারে হৃদয়।
বাণী'টা উপদেশ হয়ে মনে বাজতে পারে,
সেটা যদি উত্তম মনে হয় চিত্তে গেঁথো; না হয় ব্যেশার জন্ম দেয়া নষ্টা বাচ্চার চিহ্ন সরূপ ছুড়ে ফেল।
শব্দ ও অক্ষর কে মন থেকে খুব ভালোবেসে ফেলেছি
এটুকু জেনেছ,
শুনেছি দুদিনের পরিচয়ে কেবলই নাম জানা সারথির অধর থেকে।
তাঁরাতো আপনার আত্মার আত্মীয়ও বটে,
একদিন দু'আত্মা দিয়ে আমরা সৃজন করে ছিলাম
আমিত্ব, যাক এসব ইঁদুর শিকার
এবার বলো আমি কি তোমার নাম জানি ?
প্রতি উত্তর এটুকু হবে, জানো।
ভালবাসি লক্ষ কোটি এবার হলেও মানো!