অণু-পরমাণুর সংঘর্ষে সৃষ্টি এই মহাজগত, নিউট্রিনো আর কোয়ার্কের নৃত্যে চলে ধ্রুবতারা শত। গ্রাভিটনের টান ভেদ করে আলোর গতি মাপে, বৈদ্যুতিক চৌম্বক তরঙ্গে পৃথিবী নাচে।

কসমোলজির কক্ষপথে ঘোরে গ্যালাক্সির মহিমা, নিউট্রিনো প্রবাহে চলে নিউক্লিয়াসের রাশি পরিমা। ডার্ক ম্যাটারের অজানা রহস্যে বোনা সূক্ষ্ম জাল, মহাকর্ষীয় তরঙ্গে বাজে নক্ষত্রের কপালের তাল।

ডিএনএর ডবল হেলিক্সে লুকিয়ে জীবন কাব্য, জিনোমে লেখা থাকে ভবিষ্যৎ জীবনব্যবস্থা। প্রোটনের মধ্যে চলা কোয়ার্কের সমীকরণ, প্রকৃতির গহীনে ঘটে পরমাণুর বিস্ফোরণ।

ইন্টিগ্রাল আর ডিফারেনশিয়াল ক্যালকুলাসে আঁকা, মহাবিশ্বের ম্যাট্রিক্সে জড়িয়ে আছে রাশি ও পালকা। এনার্জি-ম্যাস কনভার্সনের সূত্রে চলে নক্ষত্রের নাচন, বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যতের শক্তিশালী প্রেরণা।