জ্বালার পিরিতে,
আমারে পোড়াইলো,
করিলো ছাই।
কয়লা ভেবে পোড়ায় আবার।
নিঃশব্দে কেঁদে যাই।

তাঁর হাঁসির বিষে,
ধরিল আমারে,
নামিল না বিষ পায়ে,
ওঝা নাই কেউ তাঁহারে ছাড়া,
বাঁচিব কিসের দায়ে।

তাঁহার চন্দ্রবিন্দু তিলে আমার,
মরন যন্ত্রনা খুব।
সে আমারে ঠকালো ভীষণ,
হইলো কি অসুখ,
শয্যা শয়নে ভীষন ভাবে
মনে পড়ে তার মুখ।

জ্বালার পিরিতে মারিল মোরে,
জিন্দা লাশের দেহ।
তাঁহার পিরিতে জ্বলে পুরে মরি
দেখলো না রে কেহ।

ওরে জ্বালার পিরিত,
মুছে দে তার নাম,
নিঃশব্দে যে ছাড়িয়া যাবে,
ছলনাই তার কাম।