শতাব্দীর পাহাড় খুঁড়ে
গড়িয়ে চলছে অবনী
যুগের চাকায় চলছি আমিও
অনুভূতির অজস্র দ্বার মুহূর্তের অসংখ্য বুনন
শৈশবের স্মৃতিময় কৃর্তী দূরন্তপনার অগুনিত রেকর্ড
ছবি হয়ে ভেসে উঠে মনের ক্যামেরায়।
ভালোময় আনন্দঘন ক্ষণ দ্রুুতই কপূরের মতো উবে যায় কল্পলোকের জানালায়।

কান্নাগুলো লেগে থাকে নয়ন সরোবরের পাপড়ির গাঁয়
অদ্ভুত ভালোবাসার প্রহরগুলো আবেগের ডানা ঘেঁষে
মন ছুঁয়ে যায় সূক্ষ্ণ প্রহরায়।
দেহের প্রতিটি অঙ্গে আসন্ন ভালোলাগা মমত্ব জাগায়
মধুময় মন মাধুর্য্যের মুগ্ধতায় মোহনীয় সুবাস ছড়ায়
স্নেহের সুরভী ডালা মনকে শীতল নদীতে প্রবেশ করায়।

উদার আকাশ কাছে ডাকে আয় আয়
পল্লবময় মন শাখা মেলে গন্তব্যে পৌঁছাবে বলে
স্নেহধারা মেখে নেয় শিশির কণায়
কল্যানকর কর্ম খোঁজে হিত সাধনায়
সৃষ্টি বিধাতার কর্ম গুনে সুন্দর।

বিহঙ্গের বিচিত্র বিহার
খাদ্য অন্বেষণ আবার মনোরঞ্জন
সুললিত কণ্ঠে ডাকে যাপন বেলায়
হৃদয় কুসুম গলে মনোহর ক্ষণ
মনখুলে প্রাণময় ভালোবাসার গান
অন্তহীন বারিধারা ঝরে অবিরাম
দেহপটে আঁকে মনোময় চিএ সুন্দর ।

ভালোবাসায় ভুলি
ভালোলাগায় খুলে অন্তরধাম
অন্তর বাতিঘরে সদাই প্রেম বিরাজে
সদাই ভালোবাসি সৃষ্টির সুন্দর
সদাই অনুরাগ যাচি আলোকধারায়
এ ধরনী দেখ সদা প্রেমময়।