ঈশ্বরের বারান্দায় খেলা করে আটপৌরে চাঁদ,
বুকে আগুন রেখে বাইরে জল ঢেলে
খুনের কাছাকাছি ডানা ঝাঁপটায় কুচক্রী শকুন।
সালাম পৃথিবী!
অপ্রস্তুত ঠোঁটের অসমাপ্ত চুম্বন মুছে
দৃষ্টিকে শানিত করে
অশ্রু ও পোড়া জনপদের সব অলিগলি ছুঁয়ে ছুঁয়ে
তুড়ি মেরে হেসে কেটে ঢুকে যেতে পারি মানুষের ভালোবাসায়।।
মানচিত্রের গা ঘেঁষে
ভুল করে যে স্বপ্ন আসে নেমে মধ্যরাতের দস্যিপনায়,
গোলাপের দোষে মালী হয়ে তাকে গড়তে পারি হৃদয়ের সীমানায় ।।
অরুন্ধতী,
অামার কবিতার নাম দিয়েছি "জন্মের অতিরঞ্জিত যন্ত্রণা"।
যন্ত্র-শাসিত মায়ায়,
প্রত্ন-নির্যাসে হেঁটে হেঁটে শ্রান্ত-স্বেদবিন্দুর ঠিকানায় খুঁজে নিও..
অরুন্ধতী,
প্রেমের কাছাকাছি এসে কিছু তো চাইনি আর!
প্রাপ্তির কাছে অপূর্ণতা ছাড়া---
------------------------------------------------
(সরাসরি কবিতার পাতায় ঢুকে কবিতাটি
এইমাত্র লিখলাম, লেখাটি দুর্বল হয়ে গেলো।
জবের জন্যে লড়াই চলছে।সময় দিতে পারিনা।
দোয়া করবেন সবাই)।১২ তারিখ একটি
চাকরীর ভাইবা।