প্রাণবৃক্ষের বিবর্তন,
আর্ত যন্ত্রণায় কম্পমান
আফ্রিকানদের ন্যায় কুঞ্চিত মসৃণ কেশদাম।
অন্তঃপুরবাসিনীর শ্যামবর্ণ-অঙ্গুলিপঞ্চক
যেন এক একটি মিথুন মূর্তি।
হে বিদ্যুৎপর্ণা!আমি যে সর্পভুক।সন্দিগ্ধ-কুশাগ্র কণ্ঠে আমায় প্রশ্ন করোনা
কেনো নব-মেঘদূত আসে না শ্মশান-মালঞ্চে ?
মাতৃস্তন স্নেহভারে অতিক্রান্ত
মর্ত্যলীলার উষ্ণ স্পর্শে চাঁদের দর্পনে ভাসে অর্ধ-মানবের যুগল চোখ।
বাতাসের টানে সংকীর্ণ উল্লম্ব শুড়িপথ বেয়ে
সর্পিল গতিতে ফিরে আসে না বিশুদ্ধসত্ত্বানির্মিত প্রসবধর্মী যৌবন;
প্রস্তরীভূত দ্রাক্ষালতার ভীড়ে লুকাতে চায়
আমাদের ভোরের সূর্য......