মাটির বুকে রক্ত-গন্ধী কাসুন্দি।
গোলকধাঁধায় পড়ে ছিন্ন হয় নাড়ীর টান
ভেস্তে যায় গর্ভবাস।
বোধের গহীনে স্মৃতির নষ্ট পদচিহ্ন দেখিয়ে দেয়
মন্দমধুর এলায়িত শব্দ-বিন্যাস।
বর্ণেবর্ণে হয় বন্ধুত্ব,
মধ্যাকাশ হতে আসে পাকদন্ডী বাতাসের ফিরিস্তি।
ক্রমিকতাবিহীন সময় টেনে আনে হারানো সুর ...
নিস্তব্ধ রাতের দ্রুতগামী পাখিরা বাজায়
ভোরের আগমনী সঙ্গীত।
উলঙ্গ হয়ে নাচে দাপুটে নগরীর
বুড়ো বটতলার জটাধারী বৃদ্ধ সন্ন্যাসী।
আগামীর বর্ষলিপিও ভেসে চলে গঙ্গার মধু-ছন্দা জলে
হাতে থাকে শরাবের পেয়ালা,
বাকুম বাকুম চিৎকারে জেগে ওঠে কামনার ফুল।
হে উড়ন্ত মৌমাছি!
তুমি কোথায়?
ফিরে এসো .........