কবিতাটির বিশেষত্ব :
**কবিতার প্রত্যেকটি শব্দ '' ক '' দিয়ে শুরু **
---------------------------------------------
---------------------------------------------
ক্লিক করুন ! কেনো করবেন?
করুন-করলে কি? কিছুটা কণ্টকাকীর্ণ !
কাব্য কবিতায় কৃষ্টিকালচারে, করোনার কাহিনী
করোনার ক্লাস করছি, কেউ কখনোই করেনি।
কপোত-কপোতীর কৃত্রিম কৌশলে কতশত
কঙ্কালসার,
কুচক্রিদের কিঞ্চিৎ কিলাকিলি, কদর্য কিছু কাহিনী
কার্যত কতৃপক্ষ কোথায়, কৃতিগুলো কার?
কয়েকজন কোটিপতি করোনার ক্যানভাসে,
কন্ঠনালীর ক্যান্সার।
কুকুরের কামরে কুপোকাত কৃতদাস, কাজ করেনা
কবিরাজ,
কালো কাপড়ে কয়েদি কাবু, ককটেলের কি কাজ।
কি করুন কাহিনী - কতো কষ্টের কথামালা,
কেউ কি কর্নপাত করবে, কয়লাকেই করবে কালা।
কদাচিৎ কুলাঙ্গার কিছু কারনে কিংবা কর্তৃত্বের
কঠোরতায়,
কাউকে কাঁদাবে, কাউকে কোঁপাবে কোমলমতি
কৃপনতায় ।
কিছু কাজ করছে? কিসের কথা কইতাছি! ক্যান!
ক্যালিফোর্নিয়ায় কেনো? কাছেরই কিছু কীর্তিমান।
কোলাকুলি করবেন কেনো, কলাগাছে কাঠাল -
কিসের কাছে কি !
কারাবন্দি কিরনমালা - কান্নাকাটির কি।
কর্মহীন কতো কর্মকর্তা-কর্মচারী, কেড়েছে কারো
কামাই,
কদর করবেন কি, কাজতো করছে কৃষকরা
-কাদামাটিতৈই।
কে কাঁদছে কেনো কাঁদছে-কারনটা কি, কাঠগড়াতে
কার কলিজার কন্যা-কুমারীই !
কোয়ারেন্টাইনে কাটছে কারো, কল্পনার
কারাগারই।
কতৃপক্ষ কর্তন করবে কাহিনী কিছুটা, কমবে কতো
কুকাজ,
ক্যারিয়ার কিংবা কর্মসংস্থানে করবে কিন্ত কালজয়ী
কিছু কাজ।
কোটা-কোটেশন কন্ট্রোল করে কানুন করবে কঠোর
কৌতুহল কৈফিয়ত কিংবা কারো কান্নাকাটির কবর।
কমদামে কি কঠিন কামে কাগজের কেনাবেচা,
কসাই কিন্তু কর্মক্ষেত্রে কাজের কাজে কাঁচা।
কার কপালে কারাবরন, কাঠগড়াতে কুশপুত্তলিকা
কিনা,
কমন কথায় কাঁদবেন কিন্তু, কাশলেই করোনা।
করমর্দনে কাপড় কেনায়, কারো কাছাকাছিতেই
করোনো,
কমপ্রোমাইজ করবেন কেনো, করোনা কখনোই
করেনা করুনা।
কাগজ কিনছে কেউ কেউ কিংবা কাফনের কাপড়
কতোজন ,
কালানুক্রমিক ক্যান্সারইতো, কাউন্ট করবেন
ক্যালকুলেটরে।
কল্পনাতে কথোপকথন করেছি কিছুক্ষণ,
করতালিতে কতোকিছুর কৃপন কম্বিনেশন।
কি করবেন, কেনো করবেন, কোথায় করবেন কল?
কাস্টমার কেয়ারের কাউন্টারে কিংবা কাঠগড়াতে !
কবে কখন, কাল?
কারমাইকেল কলেজের কাছে কমলা কান্তের
কন্যা কোকিলা কাকাকে কহিল,
কাকা কাক কেন কা কা করে, কাকা কহিল কা কা
করা কাকের কন্ঠ।
" কিংকর্তব্যবিমূঢ়"
--------ইঞ্জিনিয়ার ফরিদুল ইসলাম -----------