তুমিই নাটোরের বনলতা সেন নারী,
তুমি কৃষ্ণকলি হরিনী চোখে ভারী।
আমি সদা নিত্য, পাই খুজে তত্ত্ব,
দেখি রূপের ঝলক চোখে,
বাকা ঠোটে সিক্ত।

ছড়ানো হাসির ছড়িয়ে আবেশ, চঞ্চল তার মন,
কান্না শব্দে মেখেছে সুভাস, রেখেছে আমার পন।
নিঃশব্দে তার ভাবনাগুলো, অযথা যাতন কলে,
অনেক কষ্টের কাটানো নোঙর, বৃথা যুবতী ফলে।

কথাতে যাহার ঝংকা মিষ্টি, দেখেছি বাহারি কেশ,
অমন হরিনী কেনো উদাসী, হারাতে চায় রেশ।
কিছুদিন শেষে হরিনী না মিশে,
আমিই যেনো বাধা,
কি আর অমন চাইলাম তাকে, বুজলো না সে রাধা।

যেথায় যেমন থাকে হরিনী, রমন যাচ্ছি বলে,
মিষ্টি হাসির রেশ যেনো তার, জীবন সুখে দোলে।।