ব্রিটিশ তাড়াও,স্বদেশ গড়াও,,বলেছে কতক নেতা,,
তাদের মাঝে আব্দুল হামিদ, শ্রেষ্ঠ সেরা হোতা।
কৃষক বাঙালির প্রাণের নেতা, গরীবের তরে সপে,
ভাষান চরের ভাসানী বলে, বিশ্ব তাহারে ঝপে।

ক্ষমতা অর্জন বা বিয়োজন, করেনি চিন্তা যিনি,
দেশের তরে মানুষের হয়ে, অনশণ করতেন তিনি।
স্বাধীন কামী এই নেতাই, ব্রিটিশ শাসন শেষে,
পাকিস্তান কে সালাম দিলেন কাগমারী অনুষ্ঠানে।

বায়ান্ন তে ভাষা পরিষদ, জেল বসবাস কতক,
ঊনপঞ্চাশের আওয়ামীলীগ, দল গঠনের বাহক।
উনসত্তরে ইয়াহিয়া খান, পতন হলো ঘেমে,
ভাসানীর ডাকে গদি ছাড়ালো, লাখো মানুষ নেমে।

আওয়ামিলীগ নীতি হারায়ে হারালো প্রাণের নেতা,
ন্যাপ নামে এক বামনীতিতে ভাসানীর পদযাত্রা।
নয়'ই মার্চে ভাষণ দিলেন একাত্তরের কালে,
যুদ্ধে চলো সমান তালে সব্বে সবাই মিলে।

জননেতা সে হক হালালের পথে থেকেছে অটল,
স্বাধীন দেশের মজলুম নেতা,খায়নিকো মাছ চিতল।
ছেড়া তালির সেই পাঞ্জাবি আর মাথাতে পড়তো টুপি,
লোভের খাতায় শূন্য নেতা, হাজার সালাম ঝপি।

জিন্নাহ নেহেরু গান্ধীজি ও বোস, ব্রিটিশ বিরোধী নেতা,
ভাসান চরের ভাসানীও এক অমর কাব্য-কথা।
দুটি স্বাতীনতা ছিনিয়ে এনেছে বলিষ্ঠ শক্তিশালী,
আমৃত্যু সে গরীব গরীবের, ধমনীর রক্তনালী।