১০১
কবি
সর্ব স্তরে দেশের মাঝে
কর্ম সংস্থান ছরিয়ে দিতে
শুধুমাত্র যথেষ্ট কি
পুজিপতির পুজির বলে ?
প্রয়োজন নয় কি ঋন গ্রহনে
ঋন দাতাদের নিকট হতে ?
বল যদি প্রয়োজন আছে
অবশ্যয়ই কমাতে হবে
সুদের মাত্রা ঋন দানেতে ।
নেবে কবি
দায়ীত্বটি তোমার কাধে ?
তা নাহলে হবে নাযে
কর্ম স্থল তৈরী দেশে
বেকার সংখ্যার অনুপাতে ।
উঠবে না দেশ সোনায় ভরে
অর্থনৈতিক মুক্তি লাভে ।
বন্ধু আমার পুজিপতি
আমার সম্বল কলম খানি ।
নিতে হবে তাই দায়ীত্বটি
কবি নহে তোমাদেরই ।
প্রথমত তোমরা সবে
আলাপ চালাও সুধ কমাতে
ঋন দাতাদের সাথে বসে ।
আলাপেতে কাজ না হলে
আন্দোলনে নাম সবে
শ্রমিক,বেকার সাথে নিয়ে ।
সুদের মাত্রা নেমে আসায়  
মিল ফ্যাক্টরী বেশী হওয়ায়
তাদেরও লাভ হবে বলে ।
================
১০২
ওদের ধর
যারা পুড়িয়ে দিচ্ছে কর্ম ক্ষেত্র
কর্মসংস্থান করছে বন্ধ ।
কর্ম সুংস্থান বন্ধ হলে
শ্রম দাতাদের রুজি কমে
কর্ম সংস্থান কমার ফলে ।
চাকুরী যাওয়ায় শ্রমিক জনে
পায়না তারা দিনের শেষে ,
বেচে থাকার খরচটা যে
খাটূনী বেচার বিনিময়ে ।
কর্ম সংস্থান হলে বন্ধ
মুজুরী হারায় শ্রমিক বৃন্ধ ।
রাষ্ট্র হারায় করের অর্থ
মুনাফা হারায় মালিকগনও ।
কাজেই ওদের ধর
যারা পুড়িয়ে দিচ্ছে কর্ম ক্ষেত্র
কর্মসংস্থান করছে বন্ধ ।
কর্ম সংস্থান হলে বন্ধ
মালিক নহে শুধুমাত্র ,
মুনাফা হতে হয় বঞ্চিত
মালিক, রাষ্ট্র ও শ্রমিকগনও।
টিকিয়ে রাখতে সবার স্বার্থ
শক্ত হাতে ওদের ধর
যারা পুড়িয়ে দিচ্ছে কর্ম ক্ষেত্র
কর্মসংস্থান করছে বন্ধ ।
===============