ওরা এখন ক্ষুধার্ত কুকুরের মতো হাহাকার করে, কখন আসবেন নির্বাচন, কখন যাবে ইউনুস।
ওদের পেট খুদার জ্বালায় মুচড়ে ওঠে ; দিশেহারা তারা কখন পাবে খাবার।

ওরা আবার 'চেতনা' বিক্রি করতে শুরু করেছে ; যে চেতনার নামে দেশটাকে ধ্বংস করেছে, লুটেপুটে খেয়ে সব নিঃশেষ করেছে একটি দল।

বাকিটুকু ওরাও খেতে চায় চেতনা বিক্রি করে লুটেপুটে ; ওরা ক্ষুধার্ত।
এই এলাকা আমার, ওই এলাকা তোমার হয়ে গেছে  ভাগবাটোয়ারা ; ওরা এখন ক্ষুধার্ত।

চেতনা বিক্রির নামে দখলবাজ, চাঁদাবাজ হতে পরিত্রাণ পাবে কি বাংলাদেশ?
ওরা কি দেখেনি ২৪'র অভ্যুত্থান ; লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গেছে স্বৈরাচার।
ওদের মনে কি ভয় জাগে না?

ওরাও কি আবার চায় স্বৈরাচার রূপে আসতে;না হয় আবার চেতনা বিক্রি শুরু করেছে কেনো?
চেতনা-চেতনা-চেতনা ; কিসের এত চেতনা?
মুখে মুখে চেতনা বিক্রি করে, বাঙালি আর ওই চেতনা নাম শুনতে চায় না।
যে চেতনা বিক্রি করে হয়েছিল একদল স্বৈরাচার ; স্থবির করেছিল মানুষের বাক-স্বাধীনতা।

ওরা ক্ষুদার্থ ; ওরা পূর্বের ন্যায় চেতনা বিক্রি করতে চায়।
যে চেতনা দখলবাজ, চাঁদাবাজ , টেন্ডারবাজ, ধর্ষণকারীদের প্রশ্রয় দেয়।
বাঙালি চায় না আর চেতনার নামে গণহত্যা হোক,
বাঙালি চায় না আর চেতনার নামে দলীয়করণ করে আবির্ভাব হোক স্বৈরাচার।