যামিনীর অন্তিম যামার্ধ প্রায় শেষ লগ্নে,
ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে ঊষার রক্তিম আভা,
কর্ষক সৃষ্টির নেশায় ব্যতিব্যস্ত।
সরঞ্জাম গুছিয়ে নেবার আনাগোনা,
এগোতে হবে…
কর্মযোগ্যের সাওয়ারি হয়ে,
হাত, পা, গুটিয়ে থাকলে সর্বনাশ।
ক্রমে প্রভাকরের রক্ত চক্ষুর প্রভাব বাড়বে,
ক্লান্তি আসবে ঘর্মাক্ত শরীর নামক যান বাহনে,
বাহনকে তখন বইবে না আর কেউ।
আলো ফুটবার আগেই দিতে হবে রসদ,
গর্জে উঠবে অঙ্কুরিত শিশু,
ভূমণ্ডলে প্রস্ফুটিত হবে ফুল, ফল।
ক্ষণিকের ক্লান্তি মোচন,
শান্তিতে একটু এলিয়ে পরা চৌকাঠে…
আবার হয়ত শুরু হবে অন্য যাত্রা।
কোচবিহার, 27/05/2020