এমন করে কেই বা বাসে ভালো ?
হৃদয় জুড়ে জ্বলছে তারই আলো ,
গন্ধে বিভোল নিপাট চুলের ভাঁজ
লাজুক চোখে মায়ার কারুকাজ ।

যুগল ঠোঁটে  হৃদয় ছোঁয়া হাসি
কন্ঠ যেন মায়ার মোহন বাঁশি ,
মিষ্টি রোদের সোনার বরণ দেহ
নিখুঁত হাতে আঁকিয়ে গেছে কেহ ।

টানা চোখে বলছে যেন কি-
কান পেতে রোজ একাই শুনেছি
পার করেছি অনেক কালের রেখা
হয়নি তবু এমন চোখের লেখা !

মুক্তা ঝরে , খই ফুটে তার মুখে
স্বপ্ন আঁকি অজানা এক সুখে ,
খিড়কি দিয়ে আসছে কিসের আলো
আর যা দেখি তাকেই যেন ; ভালো ।

দু’পা দুলে ভাঁটের ফুলে
শরত মেঘের বাড়ী
সবুজ ঘাসে উড়ছে যেন
তারই সবুজ শাড়ী ।


রুনুঝুনু পায়ের নূপুর
তপ্ত দুপুর বেলা –
হিয়ার মাঝে উথাল পাথাল
খেলছে কিসের খেলা !


মন রয়না ঘরের ভেতর
চোখের ভেতর চোখ
বসন্ত আজ আমার প্রাণে-
মলাট বন্ধি লোক  ।


হয়নি দেখা অন্য কিছু
নিশার চন্দ্রালোক
প্রথম যেদিন দেখেছিলাম
তার ঐ দু’টি চোখ ।